8.9 C
Düsseldorf

পরিবেশবান্ধব দু’চাকার আনন্দ-যান

Must read

প্রতিবছরের ন্যায় এবারেও ৩ জুন পালিত হলো বাইসাইকেল দিবস। এদিনটি সাইকেলকে জনপ্রিয় করার দিন। সবুজ প্রকৃতি ও স্বাস্থ্যসম্মত দিনযাপন– এই দুটি লক্ষ্যই সাইকেলের দ্বারা সাধিত হয়।

ইউনাইটেড নেশনস জেনারেল এসেম্বলি এই দিনটিকে সাইকেল দিবস হিসেবে পালন করা শুরু করেছে। সাইকেলের সহজ উপোযগিতা, যান্ত্রিক সারল্য, এবং টেকসই হওয়ায় যান হিসেবে সাইকেল খুবই জনপ্রিয়। শুধু তাই নয়, সাইকেল এমন একটি যান যেটি শতাব্দী জুড়ে দাপটের সাথেই টিকে আছে। খুব বেশি দামও নয়, সহজে কিনে ফেলা ও ব্যবহার করা চলে। করোনা মহামারীর লকডাউনে যখন গাড়িঘোড়া সব বন্ধ তখনও সাইকেল এক দারুণ যান হতে পারে।

সাইকেলের সব চেয়ে বড় গুণ, এটি কার্বন নিঃসরণ ঘটায় না।

তা ছাড়া,ইউনাইটেড নেশন চায় সাইক্লিং এর উপযোগিতাও যথাযথ ভাবে প্রচারিত হোক।সাইক্লিং আরোহীর কার্ডিও ভাস্কুলার ফিটনেসকে রক্ষা করে। যাঁরা কোথাও যেতে পারেন না, ঘরবন্দি তাঁদের ক্ষেত্রেও সাইকেল উপযোগী। নিয়মিত সাইক্লিং শরীরের স্ট্রেন্থ ও স্ট্যামিনাও বৃদ্ধি করে। শরীরে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে সাইক্লিং। ফ্যাট কমায়। পেশির শক্তিও বাড়ায় নিয়মিত সাইক্লিং। সাইকেল চালালে উদ্বেগ কমে, অবসাদ দূর হয়, মন চাপমুক্ত হয়, মনকে ফুরফুরে করে তোলে।

সাইকেল চালানো একটা মজার বিষয়ও। মানসিক স্বাস্থ্যও ভাল হয় এতে। একটি সাইকেল নিয়ে বাচ্চা-বুড়ো একসঙ্গে মেতে উঠতে পারে!

- Advertisement -spot_img

More articles

মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে আপনার মন্তব্য লিখুন!
এখানে অনুগ্রহ করে আপনার নাম লিখুন

- Advertisement -spot_img

সর্বশেষ আপডেট